৪টা কাজ রিজিক বেড়ে যায়। ১. রাত জেগে তাহাজ্জুদ পড়া। ২. সূর্য উঠার আগেই আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা চাওয়া। ৩. প্রতিদিন দান-সদকা করা। ৪. দিনের শুরুতে ও শেষে আল্লাহর যিকর করা।

সন্তানের উত্তম আচরণ ও শ্রদ্ধা পাওয়ার সবচেয়ে বেশী অধিকারী হচ্ছেন মা। সে মাকে কখন কস্ট দিওনা।

বিপদ যত বড়'ই হোক না কেন.!🤗 সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট.!❤️

নারী-পুরুষের জৈবিক ভালোবাসাকে প্রমোট করতে হয় না। এটা এমনিতেই (সৃষ্টিগতভাবে) প্রমোটেড। এটাকে বরং কন্ট্রোল করতে হয়। - [ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)]

❉ কবরস্থানের দিকে তাকালে মনে হয়! ❉ পৃথিবীর সব আয়োজন বৃথা!

ছোট বেলায় থেকে ছেলে মেয়েদের নামাজ শিক্ষা দিন।

একজন বেপর্দা নারী ১টা ব্রেক ছাড়া গাড়ির মতো। যেকোনো মূর্হূরতে আপনার জীবনকে ধ্বংস করতে পারে।

হঠাৎ করেই একদিন দেখবেন আপনি যতটুকু চেয়েছেন তার চেয়েও বেশি রব আপনাকে দিয়ে দিয়েছেন। - ইনশাআল্লাহ। ♡

যে ব্যক্তি নিয়মিত -সূরা ওয়াকিয়াহ তেলওয়াত করবে, তার কখনও রিযিকের অভাব হবে না। – হযরত মুহাম্মদ (সঃ)

ধৈর্য ধারণ করুন... আল্লাহর রহমতের কাছে... আপনার সমস্যা গুলো কিছুই না। والله يحب الصبرين ধৈর্যশীল কে আল্লাহ ভালোবাসেন।❤️