জীবনের লক্ষ্য সঠিক করো! সময়কে মূল্যায়ন করো! সফলতা আপনা আপনি আসবে! ইন-শা-ল্লাহ ?

বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাও বোঝা মনে হয়! কারণ মানুষ উপকারীকে মনে রাখে না৷

চাকরি না পেলে এম,এ ডিগ্রি প্রাপ্ত ব্যক্তিও মূর্খ। আর চাকরি পেলে মাধ্যমিক ফেল করা ব্যক্তিও শিক্ষিত। এমনই বিকৃত সমাজে বাস করি?

জীবন কি অদ্ভুত তাই না, ফ্যামিলি, নিজের ভবিষ্যৎ, নিজের স্বপ্ন, একটা সুন্দর দিনের অপেক্ষা, এইসব ভাবতে ভাবতেই শত শত নির্ঘুম রাত পেরিয়ে যায় কিন্তু একটা সুন্দর সকাল আর আসে না! হয়তো জীবন এরকমই!

নিজেকে এতটা সস্তা করে তুলবেন না…যতটা সস্তা ভেবে মানুষ যা ইচ্ছে তাই করতে পারে আপনার সাথে! আত্মসম্মান বোধ থাকাটা ভীষণ জরুরি, যারা উদারতা কিংবা ভালোবাসা বোঝে না তাদের সংস্পর্শে থাকলে নিজের আত্মসম্মান বিসর্জন দিতে হয়।🙂

সূর্য শেখায়... যতই অন্ধকার ঘিরে ধরুক... আলো ফোটাতে একটাই চেষ্টা যথেষ্ট।

মসজিদ থেকে একটি মিষ্টি পেলো! সেটা না খেয়ে, সন্তানের জন্য নিয়ে আসা হয়! তারই নাম বাবা! যাদের বাবা এখনো বেঁচে আছে, তারা বলেন... ?(আলহামদুলিল্লাহ)?

যারা আপনাকে আপনার মতো করে গ্রহণ করতে পারে না। তাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা না চাওয়াই ভালো। স্বেচ্ছায় গ্রহণযোগ্যতা চাওয়া মানে, নিজের আত্মসম্মান নষ্ট করা।😊

উপার্জন করতে শিখুন! নয়তো মূর্খ লোকের কাছ থেকেও কথা শুনতে হবে!

পুরুষের এক চোখে পরিবার! অন্য চোখে ক্যারিয়ার! তৃতীয় কোন চোখ নেই নিজেকে দেখিবার! পুরুষ বাঁচে অন্যের জন্য! কখনো পুরুষ সফল হতে চায়! মা-বাবার জন্য! কখনো খেটে মরে, স্ত্রী-সন্তানদের জন্য! আর যখন নিজের জন্য বাঁচতে চায়, তখন আর সময় থাকে না। এটাই পুরুষদের বাস্তব জীবন।